«

»

সেপ্টে. 02

HSC English Text Reading – Lecture 19

Unit-7     Lesson-1    Text Book page no- 83
Much of the destruction caused by …….

[কোর্সের মূল পাতা | নিবন্ধনের লিংক]

লেকচার
বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলে ১৯৯১ সালে ঘটে যাওয়া ঘুর্ণিঝড়ের কথা বাংলাদেশের ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকবে। বাংলাদেশের মানুষ সে সময়ে প্রকৃতির যে উন্মত্ত তান্ডব আর ধ্বংসলীলা দেখেছে তা কখনও ভুলবে না। ২২ শে এপ্রিলে বঙ্গোপসাগরে ঘনীভূত একটি নিন্মচাপ আস্তে আস্তে জোরদার হতে থাকে। ২৪ শে এপ্রিলে তা আরও বেশী এলাকাজুড়ে বিস্তার লাভ করে এবং বঙ্গপোসাগরের প্রায় পুরোটাই দখল করে। অর্থাৎ সমুদ্রতট থেকে ১২ মাইল এলাকা সম্পূর্ণই ঝড়ের কবলে পড়ে। ঝড়টি দেশের দক্ষিণ পশ্চিম স্থলভাগের দিকে অগ্রসর হতে থাকে ও ২৭ শে এপ্রিলে সাইক্লোনের রূপ নেয়। ২৮ তারিখে সাইক্লোনের শক্তি আরও বেড়ে তা “হারিকেন” বা ভয়ংকর ঝড়ের রূপ নেয়। আস্তে আস্তে এটি উত্তর উত্তর-পশ্চিমদিকে অগ্রসর হতে থাকে এবং ২৯ তারিখে চুড়ান্তভাবে “ক্যাটাগরি-৫” নামের হারিকেন আকারে দেখা দেয়। সমুদ্রের ঢেউ কোথাও কোথাও ২০ ফুট উঁচু হয়ে উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছিল। ঘনবসতিপূর্ণ লোকলয় ঢেউয়ের আঘাতে মুহুর্তে ছিন্নভিন্ন হয়ে গেল। কিছু বুঝে উঠার আগেই উপকূলে বসবাসকারী দরিদ্র মানুষগুলিকে যেন ঘাসপাতার মত ভেসে নিয়ে গেল সমুদ্রের ঢেউ। এ ঘটনায় উপকূলে প্রায় দেড় লক্ষ মানুষ মারা যায়। ১৬ টি জেলায় আরও ১ লক্ষ লোক কমবেশী আহত হয়।

Much of the destruction caused by the cyclone of April 1991 was due to the wind velocity and the tidal surge which began to swell about the time the cyclone hit the coastal areas of the country. Twenty-five feet at some points, it swamped the offshore islands, submerging them and then bursting across the shoreline, raced inland. The impact of such an event was especially catastrophic because there was a dense rural population living in extreme poverty and with little protection in these areas. It is estimated that nearly 1,40,000 people lost their lives during this cyclone. As many as 1 million people in 16 districts of the country were affected in varying degrees while nearly 1,38,849 people were reported to have been injured.

Comments

comments

About the author

ফিরোজ আহমেদ

আমি ফিরোজ আহমেদ। অবস্থান- বগুড়া শহর, বগুড়া, বাংলাদেশ। এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি তে সাইন্স ব্যাকগ্রাউন্ডসহ ইংরেজী সাহিত্যে অনার্সসহ মাস্টার্স করেছি। “এ্যাপ্লাইড ইংলিশ পয়েন্ট”- নামে ইংরেজী শিক্ষার প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। পাঠ্য সহায়ক পুস্তক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের সাথে খন্ডকালীন লেখক হিসেবে জড়িত। সাহিত্য বিষয়ের সমালোচনামূলক পাঠপত্রের ভক্ত। সৃষ্টিশীল লেখালেখিতে আগ্রহী। বাংলাদেশের একাডেমিক পড়াশুনাতে মাল্টিমিডিয়া এবং আইটি সুবিধাদির ব্যাপক প্রসার হোক এটাই আমার একান্ত চাওয়া।

Leave a Reply