প্রাথমিক গণিত কোর্সের পড়ুয়াদের স্বাগত জানাই। কোর্সের মূল পাতাটা এখানে।
একাধিক সংখ্যা থাকলে তাদের গুননীয়কদের মধ্যে এক বা একাধিক সাধারণ গুননীয়ক থাকতে পারে। এর মধ্যে সবচেযে বড় বা গরিষ্ঠ গুননীয়কই হল গ,সা,গু। আগের পর্বে আমরা দেখেছি কেমন করে মৌলিক উৎপাদক বের করে গসাগু নির্ণয় করতে হয়। এবারের পর্বে রয়েছে ইউক্লিডের পদ্ধতিতে গসাগু নির্নয়। এটি খুবই সহজ পদ্ধতি।
এই পদ্ধতিতে একাধিক সংখ্যার মধ্যে সবচেয়ে ছোটটি দিয়ে পরের সংখ্যাটিকে ভাগ করা হয়। যদি ভাগশেষ না থাকে তাহলে তো কেল্লা ফতে। যদি ভাগশেষ থাকে তাহলে ভাগশেষ দিয়ে লঘুতর সংখ্যাটি (মানে ভাজক)কে ভাগ করা হয় এবং এটি পর্যায়ক্রমে করা হয়। একসময় যখন ভাগশেষ থাকে না, তখন শেষ ভাজকটি হয় ঐ দুই সংখ্যার গসাগু। এরপর ঐ গসাগু আর পরের সংখ্যা নিয়ে একই কাজ করা হয়। এভাবে উদ্দিষ্ট গসাগু পাওয়া যায়।
প্রশ্ন হচ্ছে কেন এটি সত্য? বা কেন এই ভাবে গসাগু বের করা যায়?
এই লেকচারে সেই কারণটাই ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তারপর সেটার একটা প্রয়োগ দেখানো হয়েছে।
গসাগু বের করতে সিদ্ধহস্ত হতে হলে এই পদ্ধতি এবং আগের পদ্ধতি দুটোতেই দক্ষ হতে হবে।
সবার জন্য শুভেচ্ছা।