«

»

জুলাই 24

HSC English Text Reading – Lecture 13

Unit-5     Lesson-5    Text Book page no- 68
A cook once roasted a duck for his master…….
[কোর্সের মূল পাতা | নিবন্ধনের লিংক]

বিষয়বস্তু
এক পাচক তার গৃহকর্তার জন্য রান্না করা রোষ্টের একটা রান লোভে পড়ে খেয়ে ফেলে। খাবার টেবিলে বসে গৃহকর্তা অন্য রানটির ব্যাপারে পাচককে জিজ্ঞেস করেন। পাচক বলে যে, হাঁসের একটাই পা ছিল। গৃহকর্তা রেগে গিয়ে বলেন যে, পাচক একথা প্রমাণ করতে না পারলে তিনি পাচককে বরখাস্ত করবেন। পাচক এক পায়ে দাঁড়িয়ে থাকা একটা হাঁস দেখিয়ে দিয়ে বলে যে, হাঁসের একটাই পা থাকে। গৃহকর্তা হাততালি দিলে হাঁস ভয় পেয়ে দু’ পায়ে দৌড়ে চলে যায়। তখন পাচক বলে যে, হাঁসের আরেক পা বের করার এই কৌশল আগে জানলে সে হাঁস রান্না করার আগে হাততালি দিয়ে নিত। পাচকের এ বুদ্ধিদীপ্ত কথায় গৃহকর্তা অত্যন্ত মজা পায়। প্রথমবারের মত পাচকের অপরাধ ক্ষমা করে দেয় এবং পরবর্তীতে যেন রোষ্টের এক পা হারিয়ে না যায় সে বিষয়ে সতর্ক করে দেয়।

লেকচার
“এক পা বিশিষ্ট হাঁস আর পাচক” এই গল্পটি খুবই প্রচলিত একটি গল্প। নিু-মাধ্যমিক শ্রেণীর র‌্যাপিড রিডার বইগুলিতে এ গল্পটি প্রায়ই দেখা যায়। তবে উচ্চ-মাধ্যমিক শ্রেণীর পাঠ্য বইয়ে এ ধরনের একটি চটুল গল্প সংযোজনের প্রেক্ষাপটটি অবশ্য একটু ভিন্ন যেখানে এ লেসনটির শিরোনাম “How Assertive You Are”- “তুমি কতটা দৃঢ়চেতা”। এ গল্পে পাচক লোভে পড়ে রোষ্টের একটা রান খেয়ে ফেলার পর তার ভুল বুঝতে পারে। আসল ঘটনা মনিবকে জানালে মনিব তাকে চাকুরিচ্যূত করতে পারে। অথচ চাকুরিটি সে হারাতে চায় না। চাকুরী না হারানোর ব্যাপারে সে দৃঢ়চেতা মনোভাব পোষণ করে। যেকোনো মূল্যে তাকে চাকুরীটি রক্ষা করতে হবে এ ব্যাপারে সে দৃঢ়চেতা বা Assertive হয়। অন্য কোনো উপায় না পেয়ে সে উদ্ভট এক গল্প ফেঁদে বসে। সে জানে এ গল্প তার মনিব বিশ্বাস করবে না তবুও সে হাল ছাড়ে নি। হাঁসের এক পা ছিল বলে যে কথা সে প্রথমে বলেছিল সে কথার উপর সে শেষ পর্যন্ত অটল থাকে। এখানেও সে Assertive বা দৃঢ়চেতা থাকে। শেষপর্যন্ত তার ভাবভঙ্গি আর বুদ্ধিদীপ্ত উদ্ভট গল্প মনিবকে আনন্দ দেয়। তার ভাবভঙ্গি আর কথাবার্তা থেকে মনিব বুঝতে পারে যে, পাচক মূহুর্তের লোভে পড়ে হয়ত একটা রান খেয়ে নিয়েছে কিন্তু লজ্জায় বা ভয়ে সেকথা এখন সে স্বীকার করতে চাচ্ছে না। তাই এ ধরনের উদ্ভট গল্প ফেঁদেছে। ফলে বুদ্ধিমান মনিব পাচকের দৃঢ়চেতা মনোভাব ও বুদ্ধিমত্তা দেখে তাকে প্রথমবারের মত ক্ষমা করে দেয়। এ গল্পে অবশ্য মিথ্যা কথা বলে চাকুরী বাঁচানো কিংম্বা মিথ্যা কথার উপর Assertive বা দৃঢ়চেতা থাকার জন্য উৎসাহ দেয়া হয়নি। এখানে সত্য বা মিথ্যার প্রশ্ন নয়। এখানে বিষয়টি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে হবে। ধরে নেয়া হচ্ছে পাচক ভবিষ্যতে আর একই ভুল করবে না। ওদিকে মনিব আসল ঘটনা পরিস্কার বুঝতে পারলেও শেষপর্যন্ত পাচকের দোষটিকে আর বেশী না ঘেঁটে তা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখেছেন। মনিব বিষয়টিকে পাচকের মানবিক দূর্বলতা হিসেবে দেখেছেন এবং পরের বার যেন আর এমন না হয় সে ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন। এখানে সত্য বা মিথ্যার ব্যাপার নেই। গল্পের বিষয়বস্তুকে সম্পূর্ণভাবে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ব্যাখ্যা করা যায়।

Main Text:
A cook once roasted a duck for his master. The roast looked so delicious that the cook couldn’t resist the temptation and ate up one of the drumsticks. When his master at down to eat he quickly noticed the missing leg and asked what had happened to the other leg. The cook told him that the duck had one leg only. The master was not to be fooled. He said that there was no such thing as a one-legged duck. The cook insisted that this duck had only one leg. The master was very annoyed with the stubbornness of the cook and threatened to fire him from his job. Right at that moment the cook looked out of the window and saw some ducks resting outside in the courtyard. One of the ducks was standing on one leg and had the other leg folded inside. He drew the attention of his master and showed him that some ducks did indeed have one leg. The master clapped his hands loudly which startled the duck. It put down its other leg as well and ran off. The master looked at the cook. The cook replied quietly that his master was right after all. If he had known this trick he would have clapped his hands too before cooking to bring out the other leg. The master was very amused by the ready wit of the cook and said that he would forgive him this time because it was the first time. But he did not want to see any more one-legged ducks on his table in future.

Comments

comments

About the author

ফিরোজ আহমেদ

আমি ফিরোজ আহমেদ। অবস্থান- বগুড়া শহর, বগুড়া, বাংলাদেশ। এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি তে সাইন্স ব্যাকগ্রাউন্ডসহ ইংরেজী সাহিত্যে অনার্সসহ মাস্টার্স করেছি। “এ্যাপ্লাইড ইংলিশ পয়েন্ট”- নামে ইংরেজী শিক্ষার প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। পাঠ্য সহায়ক পুস্তক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের সাথে খন্ডকালীন লেখক হিসেবে জড়িত। সাহিত্য বিষয়ের সমালোচনামূলক পাঠপত্রের ভক্ত। সৃষ্টিশীল লেখালেখিতে আগ্রহী। বাংলাদেশের একাডেমিক পড়াশুনাতে মাল্টিমিডিয়া এবং আইটি সুবিধাদির ব্যাপক প্রসার হোক এটাই আমার একান্ত চাওয়া।

Leave a Reply