«

»

সেপ্টে. 12

কোরিয়ান ভাষার সহজ পাঠ – লেকচার -৪ – অভ্যর্থনা জানানো

[কোর্সের মূল পাতা নিবন্ধনের লিংক]

কোরিয়ান ভাষার সহজ পাঠ-লেকচার-৪ – অভ্যর্থনা 

 

আন্‌-নিয়ং-হাসেও… ইয়য়রোবুন্‌।

অভ্যর্থনা, খুবই কমন্‌ একটা বিষয়। অফিস-আদালতে, হাট-বাজারে, বাস-ট্রেনে আমাদের সারাদিন কত মানুষের সাথেই তো দেখা হয়। এরই মাঝে হঠাৎ করে পরিচিত কারো একটু এগিয়ে এসে হাত মেলানো, হাসিমুখে সালাম-আদাব দিয়ে কুশল বিনিময় আমাদেরকেও বেশ উৎফুল্ল করে। আর অপরিচিত কারো সাথে কথা বলার ক্ষেত্রে হাসিমুখে অভ্যর্থনা জানানোটা অনেক সময়ই আমাদের ব্যক্তিত্ব এবং মানসিকতার ব্যাপারে অন্যপক্ষকে একটা ইতিবাচক ধারণা দেয়। দেশ, জাতি ও সংস্কৃতিভেদে আমার ধারণা অভ্যর্থনার ব্যাপারটা অনেকটা এমনই। তাহলে চলুন আজ শিখে নেয়া যাক কিভাবে কিভাবে কোরিয়ান ভাষায় অভ্যর্থনা জানাতে হয়।

শুধু অভ্যর্থনা নয় আজ আমরা আরো একটা জিনিস শিখব। তা হচ্ছে নিজের পরিচয় দেয়া। যেহেতু আমরা নতুন শিখছি এই ভাষাটা তাই একদম অল্পকথায় আমরা অন্যের কাছে নিজেকে উপস্থাপন করব।

১ম অংশের ভিডিও

 

২য় অংশের ভিডিও

 

 

লেকচারের ইউটিউব লিংক এবং

সরাসরি ড্রপবক্স ডাউনলোড লিঙ্ক এবং

 

আগের লেকচারে আমরা বাচ্ছিম শিখেছিলাম। বাচ্ছিমের নিয়ম অনুসরণ করে অনেক সময় স/দ/হ এর উচ্চারণ ‘ত’ এর মত হয়ে যায়। কারণ বাচ্ছিম হিসেবে যখন কোন ব্যঞ্জণ বর্ণ বসবে তার উচ্চারণে  শুরুর দিকে সাউন্ড নয় বরং একেবারে শেষের সাউন্ড অনুযায়ী হবে।  যেমন, ‘গিয়ক’ মুল উচ্চারণ ‘খ/গ’ এর মত হলেও যখন এটা বাচ্ছিম হিসেবে বসবে তখন তার উচ্চারণ হবে, ‘ক’ এর মত। যেমন, 책 এর উচ্চারণ ‘ছেখ্‌/ছেগ্‌’  না হয়ে ‘ছেক্‌’ হবে। 맞다 এর উচ্চারণ ‘মাজ্‌দা’ না হয়ে ‘মাত্‌দা’ হবে।

 

কিন্তু যদি একই শব্দের ভেতর বাচ্ছিম এর পর স্বরবর্ণ বসে তাহলে বাচ্ছিম হিসেবে ব্যবহৃত ব্যঞ্জণবর্ণের উচ্চারণে কোন পার্থক্য হবেনা। যেমন, 맞아요 এর উচ্চারণ ‘মাতায়ো’ না হয়ে ‘মাজায়ো’ হবে।

 

আপনাদের প্রশ্নের অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থাকুন সবাই…

 

Comments

comments

About the author

রিফাত ফারজানা

আমি রিফাত ফারজানা পড়াশোনা করেছি মূলত সমাজবিজ্ঞানের ওপর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান পড়াকালিন সময়ে মায়ের উৎসাহে ভর্তি হই আধুনিক ভাষা ইন্সটিটিউটের কোরিয়ান ভাষা বিভাগে। তারপর থেকেই কোরিয়ান ভাষার সাথে পথচলা। কোরিয়ার Chonbuk National University থেকে এক বছর মেয়াদী International Fellowship Research Program শেষ করে দেশে ফিরে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা শেষ করি। কোরিয়ান ভাষায় উচ্চতর ডিপ্লোমা করি। তারপর যথাক্রমে কয়েকটি কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং কোরিয়ান দূতাবাসের উন্নয়ন শাখায় কাজ করেছি। বর্তমানে একটি ইন্টারন্যাশনাল এনজিওতে কাজ করছি পথবাসীদের জীবনমান উন্নয়ন নিয়ে। এছাড়াও একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে কোরিয়ান ভাষার খন্ডকালিন শিক্ষক হিসেবে তালিকাভূক্ত আছি।

Leave a Reply