Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /homepages/19/d650279470/htdocs/app653499953/wp-includes/post-template.php on line 284

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /homepages/19/d650279470/htdocs/app653499953/wp-includes/post-template.php on line 284

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /homepages/19/d650279470/htdocs/app653499953/wp-includes/post-template.php on line 284

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /homepages/19/d650279470/htdocs/app653499953/wp-includes/post-template.php on line 284

«

»

ডিসে. 30

টেকনিকাল রিপোর্ট রাইটিং – লেকচার ২ – কভার লেটার বা ইন্ট্রোডাকশন লেটার বা জব অ্যাপ্লিকেশন (পর্ব ২)

 কভার লেটার বা ইন্ট্রোডাকশন লেটার বা জব অ্যাপ্লিকেশন (পর্ব ২) 


কভার লেটার বিষয়ে আলোচনার এই পর্বে আমরা কয়েকটি উদাহরণ দেখবো (পর্ব ১ এর ধারাবাহিকতা অনুযায়ী)। এখানে অনেক ফান করে উদাহরণগুলো তৈরী করা হয়েছে। মনে রাখবেন, আমাদের মূল উদ্দেশ্য হলো কভার লেটার লেখাতে কোন কোন বিষয় মাথায় রাখা দরকার, ফরম্যাট কেমন হতে পারে এবং প্রাসঙ্গিকতার সাথে যুক্তিভিত্তিক উপস্থাপনা কেমন হতে পারে সেটা বোঝা যাতে কাউকে কেউ কপি-পেস্ট কভার লেটার লিখতে না হয়। নিজের কভার লেটার নিজে লিখুন নিজের মতো করে।

 

নিচের প্রতিটি উদাহরণের কাভার লেটারটি বড় করে দেখতে হলে ছবির উপরে ক্লিক করুন।

 

উদাহরণ একঃ মার্কেটিং এসিস্ট্যান্ট পদের জন্যে কভার লেটার (বাংলা)

উদাহরণ দুইঃ মার্কেটিং এসিস্ট্যান্ট পদের জন্যে কভার লেটার (ইংরেজি)

উদাহরণ তিনঃ স্কুলে গণিত শিক্ষক পদের জন্যে কভার লেটার (বাংলা)

উদাহরণ চারঃ স্কুলে গণিত শিক্ষক পদের জন্যে কভার লেটার (ইংরেজি)

উদাহরণ পাঁচঃ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক পদের জন্যে কভার লেটার (ইংরেজি)

Comments

comments

About the author

বিলাস আহমেদ খাঁন

আমি খুব মাঝারি গোছের মানুষ। স্কুল-কলেজে কোনদিন ফার্স্ট হইনি, ফেলও করিনি। আমার মেধা কম, কিন্তু হতাশাবাদী নই। আমি বিশ্বাস করি, স্বপ্ন এবং চেষ্টা খুব কম মেধার মানুষকেও অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে। আমি জানি, আমাদের দেশের অধিকাংশ শিক্ষার্থীই আমার মতো যারা ক্লাসরুমে পেছনের বেঞ্চে বসেই স্বস্তি পায়, অধিকাংশ শিক্ষকই তাদের নাম মনে রাখতে পারেন না। কোন দরকারে শিক্ষকদের কাছে গেলে শুনতে হয় "তুমি আমাদের ছাত্র? কোনদিন তো দেখিনি!" আমি ওইসব শিক্ষার্থীদেরকে বলতে চাই "হতাশ হয়ো না। দুনিয়াতে খুব বেশি মানুষ প্রকৃতির উপহার নিয়ে মেধাবী হয় না। বেশির ভাগ মানুষই তোমার-আমার মতো। অল্প মেধা নিয়েও সততা, ধৈর্য্য, চেষ্টা আর স্বপ্ন দিয়ে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়া যায়।"

পরিচিতিঃ আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্ত কলেজ অব টেক্সটেইল ইঞ্জিনিয়ারিং (বর্তমানে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে বি এস সি করেছি, এরপর দক্ষিন কোরিয়ার ইনহা বিশ্ববিদ্যালয়ে জিওসিনথেটিক্স নিয়ে গবেষণার চেষ্টা করেছি। ইনহা থেকে মাস্টার্স ও পি এইচ ডি-শেষ করেছি। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন কুইন্সল্যান্ডে বসে কম্পোজিট ম্যাটেরিয়াল সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছি।

Leave a Reply