«

»

ডিসে. 17

HSC English Text Reading – Lecture 7

Unit-3 Lesson-2 Text Book page no- 34

[কোর্সের মূল পাতা | নিবন্ধনের লিংক]

লেকচার ভিডিও

ডাউনলোড করে নিতে পারেন .pdf এখান থেকে – [PDF]
বিষয়বস্তু
পরিসংখ্যানে দেখা যায় ৩৫০ মিলিয়ন বা ৩৫ কোটি মানুষ প্রথম ভাষা হিসেবে ইংরেজী ব্যবহার করে। আরও ৩০০ মিলিয়ন বা ৩০ কোটি মানুষ দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজী ব্যবহার করে। ৬০ টিরও বেশী দেশ এবং অনেক আর্ন্তজাতিক সংগঠনের অফিসিয়াল অথবা সেমি-অফিসিয়াল ভাষা ইংরেজী। কম্পিউটারের মোট তথ্যের ৮০ ভাগই ইংরেজীতে। ভাল ইংরেজী জানা কর্মীর চাহিদা সব প্রতিষ্ঠানেই আছে।

লেকচার
আর্ন্তজাতিক ভাষা হিসেবে ইংরেজী অনেক আগে থেকেই স্বীকৃত। তবে বর্তমানে এসে আর্ন্তজাতিক ভাষা হিসেবে ইংরেজীর স্থান দিনে দিনে আরও যেন শক্ত ও স্থায়ী হচ্ছে। অনেক ভাষাভাষীর মাতৃভাষা বা প্রথম ভাষা হিসেবে তো বটেই তাছাড়াও অনেক দেশে এটা অফিসিয়াল ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ সেসব দেশের সাধারণ মানুষের মাতৃভাষা যা-ই হোক না কেন সরকারী আদেশ-নির্দেশ সহ সরকারী বেসরকারী অফিস আদালতের কাজকর্ম ও নথিপত্র আবশ্যিকভাবে ইংরেজীতে লেখা হয়। আবার কোনো কোনো দেশে ইংরেজী সেমি-অফিসিয়াল ভাষা অর্থাৎ অফিস আদালতের কাগজপত্র ঐ দেশের মাতৃভাষা অথবা ইংরেজী ভাষা উভয়ের যেকোনো একটিতে লেখার নিয়ম আছে। আমাদের দেশে কিছুদিন আগেও ইংরেজী সেমি-অফিসিয়াল ভাষা ছিল। কিন্তু বাংলা ভাষার একটি বিশেষ মর্যাদার মূল্য দিতে গিয়ে বর্তমানে সেমি-অফিসিয়াল ইংরেজী তুলে দিয়ে জাতীয় ভাষা বাংলাকে অফিসিয়াল ভাষা করা হয়েছে।

পৃথিবীর ইতিহাসে মাতৃভাষার জন্য সংগ্রাম একমাত্র বাঙালীরাই করেছে। ভাষার জন্য প্রাণ বিসর্জনের ইতিহাস একমাত্র বাঙালীদেরই আছে। বিশ্ব সম্প্রদায় এই ঘটনাকে উপলক্ষ্য করে ২১ শে ফেব্রয়ারীকে আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করেছে। এই অবস্থায় আমাদের জাতীয় ভাষা বাংলাকে আমাদের অফিসিয়াল ভাষা করার প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে অনুমোদিত হয়েছে। তারপরও ইংরেজীর গুরুত্ব যথাস্থানেই আছে।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়গুলি নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করতে ইংরেজী ভাষা ব্যবহার করে। কম্পিউটারের ৮০ ভাগ তথ্যই ইংরেজীতে। তথ্য প্রবাহের এই যুগে ইংরেজী যেন স্রোতের মত বিশ্বের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে পড়ছে। আগে ইংরেজীর ব্যবহার বিভিন্ন অফিস আদালতে উচ্চ পর্যায়ের পদস্থদের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। এখন তা কম্পিউটারের সাথে সাথে ঢুকে পড়ছে সব মানুষের ঘরে ঘরে। অফিস-আদালত-ব্যাংক-বীমা প্রতিষ্ঠানে যে হারে কম্পিউটার ব্যবহৃত হচ্ছে তাতে যতই দিন যাচ্ছে মানুষের মন-মগজসহ অফিস আদালতের কাজকর্ম সবকিছু যেন ইংরেজীর কাছে বাঁধা পড়ছে। আর্ন্তজাতিক ভাষা হিসেবে ইংরেজীর স্থান দিনকে দিন আরও স্থায়ী হচ্ছে।

সব দেশেই অফিস আদালতে ভাল ইংরেজী জানা কর্মীর চাহিদা বাড়ছে। অফিসের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য অফিস কর্তৃপক্ষ শেষ পর্যন্ত একরকম বাধ্য হয়েই নিজ খরচে কর্মীদের জন্য ইংরেজী ভাষার উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে এমন প্রায়ই দেখা যায়। ভাল ইংরেজী জানা থাকলে পেশাগত জীবনে উন্নতি করা যায়।

Main Text:
Statistics show that about 350 million people speak English as a first language and another 300 million use it as a second language. It is the official or semi-official language in more than 60 countries and of many international organisations. The International Olympic Committee, for example, always holds meetings in English. English helps the international community and business world to communicate across national borders. Today, more than 80% of all the information in the world’s computers is in English, so organisations frequently need employees who speak and write a standard form of English. In fact some companies provide English language training for their staff. It is therefore little wonder that job advertisements nowadays often ask for a ‘good working knowledge’ of English. Many believe now that English usually helps them to get good jobs and better salaries.

Comments

comments

About the author

ফিরোজ আহমেদ

আমি ফিরোজ আহমেদ। অবস্থান- বগুড়া শহর, বগুড়া, বাংলাদেশ। এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি তে সাইন্স ব্যাকগ্রাউন্ডসহ ইংরেজী সাহিত্যে অনার্সসহ মাস্টার্স করেছি। “এ্যাপ্লাইড ইংলিশ পয়েন্ট”- নামে ইংরেজী শিক্ষার প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। পাঠ্য সহায়ক পুস্তক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের সাথে খন্ডকালীন লেখক হিসেবে জড়িত। সাহিত্য বিষয়ের সমালোচনামূলক পাঠপত্রের ভক্ত। সৃষ্টিশীল লেখালেখিতে আগ্রহী। বাংলাদেশের একাডেমিক পড়াশুনাতে মাল্টিমিডিয়া এবং আইটি সুবিধাদির ব্যাপক প্রসার হোক এটাই আমার একান্ত চাওয়া।

Leave a Reply