«

»

আগস্ট 26

HSC English Text Reading – Lecture 2


Unit-1 Lesson-2 Text Book page no- 04-একটি মায়ানমার পরিবার

[কোর্সের মূল পাতা | নিবন্ধনের লিংক]

 

লেকচার ভিডিও

 

ডাউনলোড করে নিতে পারেন অডিও ফরম্যাটে এখান থেকে – [MP3] [MP4] [PDF]

 

Unit-1 Lesson-2 Text Book page no- 04

বিষয়বস্তু
মায়ানমার দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ। বৃটেন থেকে স্বাধীনতা লাভ ১৯৪৮ এ। ‘বার্মা’ নাম পরিবর্তন করে ‘মায়ানমার’ হয় ১৯৮৯ এ। প্রধান ভাষা “মায়ানমার ভাষা” এছাড়া একধিক উপজাতীয় ভাষা আছে। প্রধান ধর্ম বৌদ্ধ। জাতীয় পোষাক লুঙ্গি, ব্লাউজ ও শার্ট। মেয়েদের লুঙ্গির চেক, প্যাটার্ণ, রং এবং ডিজাইন ছেলেদের চেয়ে আলাদা। রাজধানীর আগের নাম রেঙ্গুন, বর্তমানে ইয়াঙ্গুন। মাতৃতান্ত্রিক পরিবার। নারীরা যথেষ্ট অধিকার ভোগ করে।

 

লেকচার

“মোহ-মোহ” নামের মায়নমারের এক মেয়ে তার নিজের দেশ সম্পর্কে চিঠি লিখেছে বাংলাদেশী বন্ধুর কাছে। সকলেই নিজের দেশকে সুন্দর বলে ভাবে। তেমনিভাবে মোহ-মোহ’ও তার সুন্দর দেশের পরিচয় তুলে ধরেছে সংক্ষিপ্ত অথচ পরিপূর্ণ বর্ণনায়। অল্প কথায় সে তার দেশের অবস্থান, স্বাধীনতা লাভ, নাম পরিবর্তন, ভাষা, ধর্ম, পোষাক, জাতীয় পরিচয়, পারিবারিক প্রথা সবকিছুর বর্ণনা দিয়েছে। ভাষা, ধর্ম, জাতীয়তা, রূচিবোধ আলাদা হওয়া সত্বেও দু’দেশের পারিবারিক প্রথার মধ্যে মিল খুঁজে পাওয়া যায় যথেষ্ট। মোহ-মোহ’র বাবা সরকারী চাকুরী করেন কিন্তু তার অন্য ভাইয়েরা গ্রামে কৃষিকাজ করেন। ঠিক যেন আমাদের দেশের শহরবাসীদের মত অবস্থা। শহরে যিনি যত বড় অফিসারই হোন না কেন গ্রামে তার অনেক নিকটাত্মীয় কৃষিকাজ বা গ্রাম্য পেশাজীবি হয়ে থাকেন। হয়ত মায়ানমার এবং বাংলাদেশ উভয়েই গ্রামভিত্তিক কৃষিপ্রধান দেশ হওয়ার কারণে এই মিল। আবার শহরবাসী উচ্চবিত্ত চাকুরীজীবি ব্যক্তিটি আত্মীয়তার বন্ধনকে যথেষ্ট মূল্য দিয়ে থাকেন। গ্রামের আত্মীয়স্বজনের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ ও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখে চলেন। আমরাও একইরকমভাবে আত্মীয়তার বন্ধনকে মূল্য দিয়ে থাকি। আমাদের নগরবাসী মানুষের নাড়ীর টান যেন গ্রামের সাথেই বাঁধা। তাই দেখা যায় ঈদ, পার্বন কিংম্বা দীর্ঘ কর্মবিরতিতে শহরের মানুষ একটু শান্তির খোঁজে দল বেঁধে গ্রামে ছুটছে। “আত্মীয়তার দৃঢ় বন্ধন”- উপমহাদেশীয় এই পারিবারিক বৈশিষ্ট্যটি উভয় দেশেই লক্ষ্য করা যায়। তবে মায়ানমারের সাথে বাংলাদেশের পারিবারিক ব্যবস্থার প্রধান একটি পার্থক্য আছে। আর তা হলো, বাংলাদেশের পরিরবার পিতৃতান্ত্রিক আর মায়ানমারের পরিবার মাতৃতান্ত্রিক। সেখানে মাতৃতান্ত্রিক পরিবার কাঠামোর মধ্যে মা’ ই সব ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এবং পরিবারের অর্থনৈতিক বিষয়াদি নিয়ন্ত্রণ করেন। মায়নমারের জনগোষ্ঠি ৮ টি উপজাতি ও প্রায় ১৩৫ টি সম্প্রদায় নিয়ে গঠিত। কাচিং, খিয়া, কায়াং, চিং, মং, বামার, রাখাইন ও শান নামের এ ৮ টি উপজাতির রয়েছে অনেকগুলি করে সম্প্রদায় বা গোত্র। কাচিং এর ১২ টি সম্প্রদায়, খিয়া এর ৯ টি, কায়াং এর ১১ টি, চিং এর ৫৩ টি, মং এর ১ টি, বামার এর ৯ টি, রাখাইন এর ৭ টি ও শান এর ৩৩ টি। সর্বমোট ১৫৩ টি সম্প্রদায় মিলে বহুজাতির এই দেশটি একটি জাতীয় রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে।
Lesson-1 থেকে আমরা জেনেছিলাম সদস্য সংখ্যার ভিত্তিতে পরিবার দু ধরনের যথাঃ যৌথ পরিবার ও একক পরিবার। এ Lesson থেকে আমরা জানতে পারি নেতৃত্বের ভিত্তিতে পরিবার দু’ ধরনের যথাঃ পিতৃতান্ত্রিক পরিবার ও মাতৃতান্ত্রিক পরিবার। মোহ-মোহ’র চিঠি থেকে আমরা কিভাবে কোনো বিষয়ে সংক্ষিপ্ত কিন্তু পরিপূর্ণ বর্ণনা প্রদান করা যায় সেই কৌশলটিও শিখতে পারি।

 

Main Text:

Let me first introduce my beautiful country to you It is in south-east Asia, a neighbour of yours, in fact. We gained independence from Britain in 1948. In 1989 the name of our country was changed from Burma to Myanmar, the traditional name. Almost all of us speak the Myanmar language. There are a number of tribal languages, too. Many of us speak English as well. We are mainly Buddhists but don’t be surprised to hear that I also have Christian, Hindu and Muslim friends.

The national dress, for both men and women, is the longyi, a long tightly wrapped skirt worn from the waist to the ankles. Women wear blouses and longyi is which are of bright colours and patterns. Men wear shirts and longyis with checks and patterns. You can differentiate whether the longyis are for women or men from their patterns and designs.

I live in our capital, Yangoon, which was formerly known as Rangoon. It is famous for its many pagodas which are Buddhist prayer houses. Like most city-dwellers, we live in a concrete house. My father works for the Government. My uncles from both my parents’ side live in villages and work on farmlands. We have close ties with them and visit them during the holidays.

I’m proud to let you know that women in my country have more rights than many other Asian women. In most families the mother manages the finances and runs the household.

Comments

comments

About the author

ফিরোজ আহমেদ

আমি ফিরোজ আহমেদ। অবস্থান- বগুড়া শহর, বগুড়া, বাংলাদেশ। এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি তে সাইন্স ব্যাকগ্রাউন্ডসহ ইংরেজী সাহিত্যে অনার্সসহ মাস্টার্স করেছি। “এ্যাপ্লাইড ইংলিশ পয়েন্ট”- নামে ইংরেজী শিক্ষার প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। পাঠ্য সহায়ক পুস্তক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের সাথে খন্ডকালীন লেখক হিসেবে জড়িত। সাহিত্য বিষয়ের সমালোচনামূলক পাঠপত্রের ভক্ত। সৃষ্টিশীল লেখালেখিতে আগ্রহী। বাংলাদেশের একাডেমিক পড়াশুনাতে মাল্টিমিডিয়া এবং আইটি সুবিধাদির ব্যাপক প্রসার হোক এটাই আমার একান্ত চাওয়া।

Leave a Reply