Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /homepages/19/d650279470/htdocs/app653499953/wp-includes/post-template.php on line 284

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /homepages/19/d650279470/htdocs/app653499953/wp-includes/post-template.php on line 284

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /homepages/19/d650279470/htdocs/app653499953/wp-includes/post-template.php on line 284

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /homepages/19/d650279470/htdocs/app653499953/wp-includes/post-template.php on line 284

«

»

জানু. 13

টেকনিকাল রিপোর্ট রাইটিং – লেকচার ৬ – প্রোগ্রেস রিপোর্ট – পর্ব ২

প্রোগ্রেস রিপোর্ট (পর্ব ২)

এই পর্বে আমরা একটি উদাহরন দেখবো।

প্রেক্ষাপটঃ এক্স বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ কিছু বিদেশী ছাত্র-প্রতিনিধি নিয়োগ দিয়েছে যাদের দায়িত্ব হলোঃ

  • বিভিন্ন দেশের আবেদনকারীদের তথ্য ও পরামর্শ প্রদান।
  • ক্যাম্পাসে আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন।
  • বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রমোট করা।
  • বিদেশী শিক্ষার্থীদের অসুবিধা তুলে ধরা।

এদের মধ্যে বাংলাদেশী ছাত্র-প্রতিনিধি তাঁর কাজের অগ্রগতি অবহিত করছেন প্রজেক্ট লিডারকে।

 

প্রোগ্রেস রিপোর্ট (বাংলা)

প্রোগ্রেস রিপোর্ট (ইংরেজি)

 

 

Comments

comments

About the author

বিলাস আহমেদ খাঁন

আমি খুব মাঝারি গোছের মানুষ। স্কুল-কলেজে কোনদিন ফার্স্ট হইনি, ফেলও করিনি। আমার মেধা কম, কিন্তু হতাশাবাদী নই। আমি বিশ্বাস করি, স্বপ্ন এবং চেষ্টা খুব কম মেধার মানুষকেও অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে। আমি জানি, আমাদের দেশের অধিকাংশ শিক্ষার্থীই আমার মতো যারা ক্লাসরুমে পেছনের বেঞ্চে বসেই স্বস্তি পায়, অধিকাংশ শিক্ষকই তাদের নাম মনে রাখতে পারেন না। কোন দরকারে শিক্ষকদের কাছে গেলে শুনতে হয় "তুমি আমাদের ছাত্র? কোনদিন তো দেখিনি!" আমি ওইসব শিক্ষার্থীদেরকে বলতে চাই "হতাশ হয়ো না। দুনিয়াতে খুব বেশি মানুষ প্রকৃতির উপহার নিয়ে মেধাবী হয় না। বেশির ভাগ মানুষই তোমার-আমার মতো। অল্প মেধা নিয়েও সততা, ধৈর্য্য, চেষ্টা আর স্বপ্ন দিয়ে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়া যায়।"

পরিচিতিঃ আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্ত কলেজ অব টেক্সটেইল ইঞ্জিনিয়ারিং (বর্তমানে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে বি এস সি করেছি, এরপর দক্ষিন কোরিয়ার ইনহা বিশ্ববিদ্যালয়ে জিওসিনথেটিক্স নিয়ে গবেষণার চেষ্টা করেছি। ইনহা থেকে মাস্টার্স ও পি এইচ ডি-শেষ করেছি। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন কুইন্সল্যান্ডে বসে কম্পোজিট ম্যাটেরিয়াল সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছি।

Leave a Reply