কোর্স পরিচিতি ও নিবন্ধনের ফর্ম।
আজকের বিষয় – ভোল্টেজ ডিভাইডার সূত্র, কারেন্ট ডিভাইডার সূত্র, ভোল্টমিটার ও অ্যামিটার এবং এ.সি. সার্কিটের ধারণা।
তড়িৎকৌশল পরিচিতির এটাই শেষ লেকচার। ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারণে শেষের দুইটি লেকচারকে একসাথে যুক্ত করতে বাধ্য হলাম। এই কোর্সের উদ্দেশ্য ছিলো তড়িৎকৌশল ও সার্কিট সম্পর্কে প্রাথমিক একটা ধারণা দেওয়া। কতটুকু সফল জানিনা, তবে কারো যদি এই কোর্স থেকে সামান্য উপকারও হয়ে থাকে, তাহলেই একে সার্থক মনে করব।
ভোল্টেজ ডিভাইডার –
১) ভোল্টেজ ডিভাইডার ব্যবহার করে আমরা একটা নির্দিষ্ট রেসিস্টরের ভোল্টেজ নির্ণয় করতে পারব।
২) ভোল্টেজ ডিভাইডার ব্যবহার করার জন্য রেসিস্টরদের সিরিজে সংযুক্ত হতে হবে।
কারেন্ট ডিভাইডার –
১) কারেন্ট ডিভাইডার ব্যবহার করে আমরা একটা নির্দিষ্ট রেসিস্টরের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত কারেন্টের মাণ নির্ণয় করতে পারব।
২) কারেন্ট ডিভাইডার ব্যবহার করার জন্য রেসিস্টরদের প্যারালালে সংযুক্ত হতে হবে।
ভোল্ট মিটার –
১) ভোল্ট মিটার ব্যবহার করা হয় ভোল্টেজ পরিমাপ করতে।
২) ভোল্ট মিটারকে সার্কিটে প্যারালালে সংযুক্ত করতে হয়।
অ্যামিটার –
১) অ্যামিটার ব্যবহার করা হয় কারেন্ট পরিমাপ করতে।
২) অ্যামিটারকে সার্কিটে সিরিজে সংযুক্ত করতে হয়।
ইউটিউবে দেখতে না পেলে লেকচারের ভিডিও ডাউনলোড করা যাবে – এখানেও।
ইউটিউবে দেখতে না পেলে লেকচারের ভিডিও ডাউনলোড করা যাবে – এখানেও।
লেকচারের স্লাইড –
কুইজ -৫
কুইজে অংশ নিতে হলে এখানে ক্লিক করুন অথবা নিচের ফর্মে সরাসরি কুইজটির জবাব দিন।
কুইজের উত্তর নিচে স্লাইড ও ভিডিওতে যোগ করা হয়েছে। তবে সবাইকে অনুরোধ করবো উত্তর দেখার আগে কুইজে অংশ নিতে।
কুইজের উত্তর:
ইউটিউবে দেখতে না পেলে লেকচারের ভিডিও ডাউনলোড করা যাবে – এখানেও।