Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /homepages/19/d650279470/htdocs/app653499953/wp-includes/post-template.php on line 284

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /homepages/19/d650279470/htdocs/app653499953/wp-includes/post-template.php on line 284

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /homepages/19/d650279470/htdocs/app653499953/wp-includes/post-template.php on line 284

Warning: count(): Parameter must be an array or an object that implements Countable in /homepages/19/d650279470/htdocs/app653499953/wp-includes/post-template.php on line 284

«

»

সেপ্টে. 29

মেটাবলিক সিনড্রম – লেকচার ১

 [ কোর্সের মূল পাতা | নিবন্ধনের লিংক ]

Lecture 1 metabolic syndrome

 

ক। মেটাবলিক সিনড্রম কী?

মেটাবলিক সিনড্রম হলো লাইফ স্টাইল ডিজিজ। আমাদের জীবন যাপনের ধরণের উপর এটা অনেকটা নির্ভর করে।
সাধারণত ধরে নেয়া হয় যে, মেটাবলিক সিনড্রম কতগুলো ডিজিজের সমন্বিত রুপ। এগুলো হলো

১- হাইপারগ্লাইসেমিয়া এন্ড ইন্সুলিন রেজিসট্যান্স।
২- হাইপারটেনশন।
৩- হাইপার লিপিডেমিয়া।
৪- সেন্ট্রাল ওবেসিটি।

এ ব্যাপারে ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিক ফেডারেশন, ওয়ালড হেলথ অরগানাইজেশন, European Group for the Study of Insulin Resistance, The US National Cholesterol Education Program Adult Treatment Panel III (2001) সবাই মোটামুটি কাছাকাছি ভাবে একমত যে –

উপরের যে কোন দুইটা ফ্যাক্টর এক সাথে কার ও মাঝে পাওয়া গেলে ধরে নেয়া যেতে পারে সে মেটাবলিক সিন্ড্রমে ভুগছে।

 

খ। মেটাবলিক সিনড্রমের রিস্ক ফ্যাক্টর

 

  • স্ট্রেসফুল জীবন যাপন,
  • সিডেন্টারি নেচারের কাজ
  • ডায়াবেটিস
  • ওজন বেড়ে যাওয়া
  • খাবারে প্রচুর পরিমানস্ট্রেসফ Carbohydrate আর ফ্যাট রাখা।

গ। ফলাফল কি হতে পারে?

 

  • লিভার ডিজিজ (নন এলকোহলিক ফ্যাটি লিভার)
  • হৃদযন্ত্রের কাজের ক্ষমতা কমে যাওয়া, ফেইলিঊর
  • কিডনি ডিসফাংশন
  • আরথ্রাইটিস, বোন লস
  • ক্যান্সার

 

Comments

comments

About the author

মোঃ আশরাফুল আলম

আমি মোঃ আশরাফুল আলম, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফার্মেসীতে অনার্স করি ২০০৫ সালে, তারপর বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল ইউনিভার্সিটি থেকে ফার্মাকোলজিতে এমএস শেষ করি ২০০৭ সালের জুন মাসে, এখানে আমার সুপারভাইজার ছিলেন আর্সেনিক ডিটেকশন এন্ড মিটিগেশন ল্যাবের ডাইরেক্টর ও ডিপার্টমেন্ট হেড প্রফেসর ডঃ মোঃ আব্দুল আওয়াল। ২০০৭ সালের জুনেই আমি ফার্মেসী ডিপার্টমেন্ট, স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ এ জয়েন করি। আমার কাজের ক্ষেত্র হলো অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, মেটাবোলিক সিন্ড্রম এবং ডায়াবেটিস। এখান থেকে ২০০৯ সালে আমি স্কলারশীপ নিয়ে চলে আসি দি ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের স্কুল অব বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সে পিএইসডি করতে, এখানে আমি ওবেসিটি ও মেটাবোলিক সিন্ড্রম এবং এর উপর ন্যাচারাল এন্টিঅক্সিডেন্টের প্রভাব নিয়ে কাজ করেছি। এখন পর্যন্ত আমার প্রকাশিত গবেষনাপত্রের সংখ্যা ৪৩। এই কোর্সটিতে আমি আমার এক্সপেরিয়েন্স সহ মেটাবোলিক ডিজিজের অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। সাথেই থাকুন।

Leave a Reply