«

»

আগস্ট 18

ফাইন্যান্স ১০১ – অর্থবিজ্ঞান পরিচিতি: ক্লাস-১

(আজকে ফাইন্যান্স ১০১ – অর্থবিজ্ঞান পরিচিতি  কোর্সের প্রথম ক্লাস যার পুরোটাই টেক্সট আকারে দেয়া । আমার জন্য অডিও আপলোড করা একটু সমস্যা, তাই আপনাদের খানিকটা কষ্ট করে পুরোটা পড়তে হবে। তবে খুব সমস্যা হলে জানাতে পারেন । ঈদের ব্যস্ততা শেষ করে কুইজও দিয়ে দিলাম । )

এখানে কোর্সে নিবন্ধন করুন

কোর্স পরিচিতি দেখুন

ফাইন্যান্স কী এবং কেন:

১.১: অর্থের ব্যবহার কেন জানতে হবে?

আপনার ছোটবেলায় এক রোযার ঈদের বিকেল বেলার কথা । মনটা বেজায় ফুরফরে, কারণ এবার ঈদ সেলামীর আমদানী আশাতীত রকম ভাল হয়েছে । কেন জানি এবার বড়রা সবাই খোশমেজাজে ছিল, তাই সকাল বেলা থেকে যাকে যাকে সালাম করেছেন, মোটামুটি সবাই হাতভরে সেলামী দিয়েছে । দশটাকার কম তো কেউ পকেট থেকে বেরই করেনি ! বিকেলবেলা পর্যন্ত হিসাব করে দেখলেন, সব মিলিয়ে ২৭০ টাকা সেলামী পেয়েছেন; এর মধ্যে বিভিন্ন আত্মীয়দের বাসায় যাতায়াত ভাড়া বাবদ খরচ পড়েছে ২৫ টাকা, ইগলুর নতুন কোনআইসক্রিম খেয়েছেন ২০ টাকা আর সকালে বাসার সামনে বসা চটপটির দোকানে চটপটি খেয়েছেন ১০ টাকা । বর্তমানে আপনার কাছে নগদ আছে ২১৫ টাকা । অবশ্য এই টাকা দিয়ে কি করবেন আগেই ঠিক করা । ঈদের ছুটির আগে স্কুলের সামনে যে খেলনার দোকানটা আছে, সেখানে একটা নতুন টয়ট্রেন দেখে খুব পছন্দ হয়েছে, দাম ১৮০ টাকা । বন্ধুদের কাছে বলা আছে, ঈদের দিনই ট্রেনটা কিনে ফেলবেন – যদিও একটু সংশয় ছিল, না জানি এবার কি রকম ঈদ সেলামী পাওয়া যায় ! তবে আজ যা সেলামী পেয়েছেন তাতে ট্রেনটা কিনেও হাতে টাকা থাকবে, তাই আপনি বেজায় খুশী ।

বিকেলবেলা ছোট ভাইকে সঙ্গে নিয়ে খেলনার দোকানে পৌছালেন টয়ট্রেন কেনার জন্য । দোকানী ট্রেন বের করে আপনার সামনে দিয়েছে, আপনি কেনার আগে শেষবারের মত সেটাকে পর্যবেক্ষণ করছেন । ঠিক এমন সময় শোকেসে রাখা একটা নতুন খেলনা আপনার চোখে পড়লো । দোকানী জানালো এটা একটা হ্যান্ডগেম, যখন যেখানে খুশি খেলা যাবে, সাথে নিয়ে ঘোরা যাবে – মারাত্মক জিনিষ; এক দেখাতেই আপনার পছন্দ হয়ে গেল । মুহূর্তে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন ট্রেনের বদলে হ্যান্ড গেমটা কিনবেন; ট্রেনতো আপনার আগেও ছিল । কিন্তু জিনিষটার দাম ২৫০ টাকা ! আপনার আছে ২১৫ টাকা, আরো ৩৫ টাকা লাগবে । ছোট ভাইয়ের কাছে ধার চাইলেন ৩৫ টাকা, আপনার মত সেও এবার ভাল সালামী পেয়েছে । ওকে বোঝালেন, গেমটা কেনা হলে তো দুই ভাইই খেলা যাবে । কিন্তু সে দ্বিধাগ্রস্থ – দোনোমনো করছে কি করবে । তাই ওকে প্রস্তাব দিলেন স্কুলের হাতখরচ বাবদ দৈনিক যে ৫ টাকা করে পান, তা থেকে জমিয়ে যে টাকা নিচ্ছেন তার কিছু বেশিই ওকে ফেরত দেবেন । শেষমেষ রফা হল ছোটভাই ২০ টাকা দেবে, কিন্তু শর্ত হচ্ছে দুই সপ্তাহ পর তাকে ২২ টাকা ফেরত দিতে হবে – সেই সাথে কেনার পরপরই ওকে একবার গেম খেলতে দিতে হবে – আপনার রাজি না হয়ে উপায় নাই । তাহলে সবমিলিয়ে ২৩৫ টাকা হল, এখনো ১৫ টাকা বাকি । সব দিক চিন্তা করে মনে হল, মায়ের কাছে গিয়ে কিছুক্ষণ ঘ্যানঘ্যান করলেই বাকি ১৫ টাকা পাওয়া যবে । সত্যি সত্যি মায়ের কাছে কিছুক্ষণ চাইতেই টাকাটা পাওয়া গেল । আপনি সাথেসাথে ছোটভাইকে সঙ্গে নিয়ে বেড়িয়ে গেলেন এবং সন্ধ্যায় চকচকে নতুন হ্যান্ডগেম নিয়ে বাসায় ফিরলেন; এবার বন্ধুরা সব তাক লেগে যাবে ! স্কুল পড়ুয়া সেই ছোট্ট আপনি কত আগে থেকেই বিভিন্ন আর্থিক সিদ্ধান্ত নেয়া শুরু করেছেন, সেটা কখনো ভেবে দেখেছেন কি?

১.২: ফাইন্যান্স বা অর্থবিজ্ঞান কী এবং কেন পড়বো?

লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে অর্থ/টাকাপয়সা ব্যবহারের ইতিহাস ৩৫০০ বছরের পুরোনো । সেই প্রাচীনকাল থেকেই অর্থের সাথে মানুষের সম্পর্ক, যা সময়ের সাথে সাথে আরো নিবিড় থেকে নিবিড়তর হয়েছে । বর্তমান সময়ে অর্থ বা টাকাপয়সা সভ্যতার এক অন্যতম চালিকা শক্তি । পৃথিবীতে পার্থিব প্রায় সবকিছুরই অর্থমূল্য রয়েছে, – সেটা হতে পারে সম্পদ, পণ্য বা সেবা । চলতে-ফিরতে, উঠতে বসতে সবখানে অর্থ একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা নিয়ে আছে । আর তাই আর্থিক সিদ্ধান্ত কমবেশি আমাদের সবাইকেই নিতে হয় । একটু আগেই আমরা দেখলাম ছোট বেলায় স্কুলে পড়ার সময় থেকেই আমদের কিভাবে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে আর্থিক সিদ্ধান্ত নিতে হয় । তাই পরিকল্পিতভাবে অর্থের ব্যবহার জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । আর অর্থ ও অর্থসম্পর্কিত যাবতীয় কর্মকান্ড যে বিষয়ের অধীনে অধ্যায়ন করা হয় সেটাই ফাইন্যান্স বা অর্থবিজ্ঞান । বাংলা ভাষায় ফাইন্যান্সের চর্চা অনেকটাই সীমিত । যেসব বই আমরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ি তার প্রায় সবগুলোই বাইরের এবং ইংরেজিতে লেখা; বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আমেরিকান বই । তাই বাধ্য হয়েই এই কোর্সে আমাকে অনেক ইংরেজি টার্ম/শব্দ ব্যবহার করতে হবে । এর মূল কারণ এই না, যে এসব শব্দের বাংলাকরণ করা যাবে না; বরঞ্চ কারণটা হল, আমাদের এখানে ফাইন্যান্সের ইংরেজি টার্মগুলোই সচরাচর ব্যবহৃত হয় । তাই এসবের বাংলা করলে দুর্বোধ্যতা বা কনফিউশন তৈরি হতে পারে ।

এবার আসি ফাইন্যান্স শব্দের মানে কি কি হতে পারে । ফাইন্যান্সকে একটি পাঠ্য বিষয় হিসেবে যদি আমরা দেখি তবে একে বলতে হয় অর্থবিজ্ঞান, যা লেকচারের শুরুতেই বলা হয়েছে । এছাড়া ফাইন্যান্সের পরিসরের মধ্যে আছে অর্থ (Money) ও আর্থিক বিভিন্ন উপকরণ (Monetary Instruments), অর্থায়ন (Financing), আর্থিক বাজার (Financial Markets), অর্থব্যবস্থাপনা (Financial Management), আর্থিক সিদ্ধান্ত (Financial Decision), বিনিয়োগ (Investment), ব্যবসায়িক অর্থায়ন (Business/Corporate Finance), অর্থপ্রকৌশল (Financial Engineering), সরকারি অর্থায়ন (Government/Public Finance) এবং অর্থসম্পর্কিত আরো যত যা কিছু আছে ।

ফাইন্যান্স অনেকক্ষেত্রেই অর্থনীতির সাথে সম্পর্কিত । বলা যায়, অর্থনীতির পথ ধরেই ফাইন্যান্সের উৎপত্তি । সম্পদের সুষম বন্টন অর্থনীতির একটি চিরন্তন সমস্যা । সম্পদের সুষম বন্টন না হলে একটি সমাজে নানাধরণের সমস্যার সৃষ্টি হয় যা আমরা প্রতিনিয়তই দেখি । একটা ছোট্ট উদাহরণ দিলে ব্যাপারটা বোঝা যাবে । উৎপাদনের একটি অন্যতম অনুষঙ্গ হল মূলধন । সম্পদের সুষম বন্টন না হলে মূলধনও কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়ে, ফলে উৎপাদনের সবগুলো সম্ভাবনা কাজে লাগানো যায় না বা সেক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি হয় এবং ফলশ্রুতিতে উৎপাদনও কম হয় । একই কথা প্রযোজ্য উৎপাদনের অন্যান্য উপকরণের ক্ষেত্রেও এবং সর্বোপরি আমাদের জীবনের অর্থসম্পর্কিত সর্বক্ষেত্রে । এই সমস্যাগুলোর বাস্তব সমাধান দেয় ফাইন্যান্স বা অর্থবিজ্ঞান । যেমন, ফাইন্যান্সই পথ করে দেয়, যাতে মূলধন কেন্দ্রীভূত হয়ে অলস পড়ে না থেকে উৎপাদনের ক্ষেত্রগুলোতে কাজে লাগতে পারে । এবার একটু আসি জনকল্যাণের দিকে । সমাজে সম্পদ সুষমভাবে বন্টিত না হলে অপচয় ও অদক্ষতা বৃদ্ধি পায় । যেমন কারো কাছে যদি মাত্রাতিরিক্ত সম্পদ থাকে এবং অন্যজনের কাছে প্রয়োজনের চেয়ে কম সম্পদ থাকে, তবে যে বেশি সম্পদের অধিকারী, তার ব্যয়ের ক্ষেত্রে অপচয় বেশি হয় । উপরন্তু অতিরিক্ত সম্পদের কারণে সে হয়তো সব সম্পদ উৎপাদনশীল কাজে লাগাতে চায় না বা পারে না, – যার করণ হতে পারে প্রয়োজন না থাকার কারণে উৎসাহহীনতা বা অদক্ষতা অথবা অন্য কোন কারণ । অন্যদিকে যার কাছে সম্পদের পরিমান কম সে তার উৎপাদনশীলতা পরোপুরি কাজে লাগাতে পারেনা । তার জীবনযাত্রার মান হয় নিম্ন এবং সমাজে বৈষম্য দেখা দেয় । বাস্তবজীবনে অর্থনীতির এ সব সমস্যার সমাধানের প্রচেষ্টা করাই ফাইন্যান্স বা অর্থবিজ্ঞানের কাজ ।

১.৩: একটা ছোট্ট উদাহরণ

এবার ফাইন্যান্সের প্রয়োগের ছোট্ট এবং খুবই সাধারণ একটা উদাহরণ দিয়ে শেষ করবো, যার অভিজ্ঞতা আমাদের প্রতিনিয়তই হয় । আমরা অনেকেই হয়তো এ ব্যাপারে সচেতন ভাবে চিন্তা করি, আবার অনেকে হয়তো ভাবি না । ধরে নেই একজন ব্যক্তি একটি মুদি দোকানের ব্যবসা করবে । এ জন্য তার কাছে প্রয়োজনীয় যে সম্পদ আছে তা হল: বাজারে নিজের একটা দোকানঘর এবং ১০ লক্ষ টাকা । সে নিজেই একবছর ব্যবসাটা চালালো এবং তাতে বছর শেষে মুনাফা হল ৪,০০,০০০ টাকা । অর্থাৎ সরল হিসাবে সে মূলধনের ওপর (১০ লক্ষ টাকার ওপর) ৪০% মুনাফা করেছে এবং একে বেশ ভাল রিটার্ন বা আয় বলতে হবে । এখন দেখি, খুব সাধারণ ফাইন্যান্সের জ্ঞান আমাদের কি বলছে । লোকটি ব্যবসায়ে ১০ লক্ষ টাকা মূলধন বিনিয়োগ করেছে । এই সম্পদের একটি বিকল্প ব্যবহার হতে পারতো ব্যাংকে FDR করে রাখা । তাই যদি সে ব্যাংকে টাকাটা FDR করে রাখতো, তবে ১৩% হিসাবে বছর শেষে তার ইন্টারেস্ট পাবার কথা ১,৩০,০০০ টাকা । এবার আসি দোকান ঘরটির প্রসঙ্গে । দোকানটি সে নিজে না ব্যবহার করে যদি ভাড়া দিয়ে রাখতো, তবে মাসিক ভাড়া ১২,০০০ টাকা (একটা ধরে নিলাম) হিসেবে বছরে ভাড়া পেত ১,৪৪,০০০ লক্ষ টাকা । এবার আসি ওই লোকটি ব্যবসায়ে বছর জুড়ে যে শ্রম দিয়েছে তার হিসাবে । সে নিজে ব্যবসা না করলে অন্য কোথাও চাকরি করতে পারতো । ধরি কোথাও চাকরি করলে তার মাসিক বেতন হতো ১৫,০০০ টাকা (এটাও ধরে নিলাম) । চাকরি থেকে বছরে তার বেতন বাবদ পাবার কথা ১,৮০,০০০ টাকা । এসবগুলো যোগ করলে আমরা পাই মোট ৪,৫৪,০০০ টাকা ,যা লোকটি ব্যবসা না করে সম্পদগুলো বিকল্প পথে ব্যবহার করলে উপার্জন করতে পারতো । অর্থাৎ ব্যবসা করার ফলে সে তার সব সম্পদের রির্টান বা আয় হিসাবে ৫৪,০০০ টাকা (৪,০০,০০০ – ৪,৫৪,০০০ = – ৫৪,০০০) কম পাচ্ছে ! তাই এক্ষেত্রে সঠিক আর্থিক সিদ্ধান্ত হতে পারে, লোকটা নিজে ব্যবসা না করে একটি চাকরি করুক এবং তার অন্য সম্পদগুলো বিকল্প ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করুক । লোকটির জন্য ব্যবসা করাটা আর্থিক দিক থেকে তখনই যুক্তিযুক্ত হবে যখন সেই ব্যবসা থেকে সেই বছর তার আয় হবে ৪,৫৪,০০০ টাকার বেশি । তবে এখানে যে উদাহরণটি আমরা দেখলাম, তার পারিপার্শ্বিক উপাদানগুলো পরিবর্তণ হলে ফলাফলও ভিন্ন হবে । তবে আর্থিক জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সঠিক আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ব্যাপারটি সবসময়ই লাভজনক হয়, সেটা ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় পর্যায় পর্যন্ত সবক্ষেত্রে প্রযোজ্য ।

আশা করছি আমাদের প্রথম ক্লাসে ফাইন্যান্স সম্পর্কে আপনাদের কিছুটা প্রাথমিক ধারণা দিতে পেরেছি । কোর্সটি সম্পর্কে আপনাদের মতামত/ফিডব্যাক এটিকে আপনাদের জন্য আরো উপযোগী করার প্রচেষ্টায় আমাকে অনেক সাহায্য করবে । সামনের লেকচারগুলোতে আপনাদের সাথে আবার দেখা হবে । ধন্যবাদ সাথে থাকবার জন্য ।

 

কুইজ:

JavaScript isn't enabled in your browser, so this file can't be opened. Enable and reload.

ফাইন্যান্স ১০১ - অর্থবিজ্ঞান পরিচিতি কোর্সের কুইজ-১
ফাইন্যান্স ১০১ - অর্থবিজ্ঞান পরিচিতি কোর্সের প্রথম কুইজে অংশ নিতে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। ইমেইলের মাধ্যমে আপনাকে কুইজের ফলাফল এবং সঠিক উত্তরগুলো জানিয়ে দেয়া হবে। তাই অনুগ্রহ করে দেখে নিন আপনার ইমেইল ঠিকানাটি সঠিক কিনা।
Sign in to Google to save your progress. Learn more
* Indicates required question
আপনার পুরো নাম *
Your answer
ইমেইল এড্রেস *
ইমেইল ঠিকানাটি ঠিক আছে কিনা আরো একবার দেখে নিন
Your answer
ফাইন্যান্সের বা অর্থ বিজ্ঞানের মূল বিবেচ্য বিষয় কি? *
ফাইন্যান্স বা অর্থবিজ্ঞান কোন বিষয়ের সাথে সম্পর্কযুক্ত? *
অর্থনীতির মূল লক্ষ্য কি? *
সম্পদ কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়লে কী হয়? *
আপনি কারো ব্যবসাতে এক বছরের জন্য ১,০০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করলেন। তিনি এ টাকার জন্য  আপনাকে ব্যবসার লাভ হিসেবে ২০,০০০ টাকা দেবেন। লাভসহ পুরো টাকা তিনি দু'ভাবে ফেরত দেবার প্রস্তাব করলেন: ১) বছর শেষে একসাথে আপনাকে ১,২০,০০০ টাকা ফেরত দিবে  এবং ২) প্রতি মাসে আপনাকে ১০,০০০ টাকা করে ১২ মাসে ১,২০,০০০ টাকা দেবে। আপনার জন্য কোনটি বেশি লাভজনক? *
Submit
Clear form
Never submit passwords through Google Forms.
This content is neither created nor endorsed by Google. Report Abuse - Terms of Service - Privacy Policy
 
 

Comments

comments

About the author

Ali Haidar Khan (Tonmoy)

আমি আলী হায়দার খান; জন্ম ও বেড়ে ওঠা ইটকাঠ - জনস্রোতের ঢাকায়। ঢাকার বিভিন্ন স্কুলে পড়াশোন শেষে এসএসসি দিয়েছি লালমাটিয়া বয়েজ স্কুল থেকে আর এইচএসসি নটর ডেম কলেজ থেকে। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগ থেকে ব্যবসা প্রশাসনে (BBA) স্নাতক সম্পন্ন করেছি । বর্তমানে বেশ কিছুদিন যাবৎ একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছি এবং সেই সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসা প্রশাসন ইন্সটিটিউট - IBA তে MBA করছি । মুক্তজ্ঞানের সাথে আমার সখ্য ২০০৪ সাল থেকে, যখন আমি প্রথম উইকিপিডিয়ার সাথে পরিচিত হই এবং এরই ধারাবাহিকতায় একসময় উইকিপিডিয়ার অবদানকারী হয়ে উঠি। আমি উইকিমিডিয়া বাংলাদেশ চ্যাপ্টার এর একজন প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রেজারার। উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের সাথেও এখন সম্পৃক্ত আছি । প্রকৃতি আমার কাছে অতি প্রিয়, বিশেষ করে পাহাড় আর বনজঙ্গলে ঘুরে বেড়াতে খুবই ভাল লাগে । তাই আমি সময়-সুযোগ পেলেই হুটহাট বেড়িয়ে পড়ি।

3 comments

  1. Ridho

    Everyone would bneefit from reading this post

  2. Aparecida

    I don’t even know what to say, this made things so much esaeir!

  3. Md shihab shekh

    Khub valo laglo

Leave a Reply