প্রোগ্রেস রিপোর্ট সাধারণত ২ থেকে ৪ পৃষ্ঠার হয়ে থাকে।
প্রোগ্রেস রিপোর্টের মূল অংশগুলোঃ
১. হেডিং (Heading)
২. ভূমিকা বা পরিচিতি (Introduction)
৩. সম্পাদিত কর্মসমূহ (Work completed)
৪. কর্মসূচী পরিকল্পনা (Work scheduled)
৫. সমস্যাসমুহ (Problems encountered)
# ভূমিকাঃ
Ø প্রকল্পের নাম ও উদ্দেশ্য উল্লেখ করুন।
Ø রিপোর্টের সময়সীমা (কোন তারিখ থেকে কোন তারিখ) উল্লেখ করুন।
Ø সংক্ষেপে সম্পুর্ণ রিপোর্টের উদ্দেশ্য এবং অবস্থার সারসংক্ষেপ বলুন।
Øপ্রযোজ্য ক্ষেত্রে পরিচিতিমূলক বিষয়ভিত্তিক সংক্ষিপ্ত আলোচনা দেয়া যেতে পারে।
# সম্পাদিত কর্মসমূহ (Work completed) (অতীতকাল)
Ø বুলেট ব্যাবহার করে সম্পাদিত কর্মসমুহের বিবরণ দিন।
Ø কালানুক্রমিকভাবে সম্পাদিত কর্মসমুহের উপস্থাপন করা যেতে পারে।
Ø প্রয়োজনে চার্ট বা টেবিল ব্যাবহার করতে পারেন।
# কর্মসূচী পরিকল্পনা (Work scheduled) (ভবিষ্যতকাল)
Ø আগামী রিপোর্ট প্রদানকাল নাগাদ পরিকল্পিত কর্মসমূহের বিবরণ দিন।
Ø সতর্ক থাকুন এতো বেশি কাজের পরিকল্পনা নিবেন না যা আপনার পক্ষে অসম্ভব। আবার অহেতুক সময়ক্ষেপনও যেন না মনে হয়। অর্থাৎ বাস্তবসম্মত কর্মপরিকল্পনা দিন।
# সমস্যাসমুহ (Problems encountered)
Ø যেসব সমস্যা বা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছেন সেগুলোর বিবরণ দিন। কিভাবে সমাধান করেছেন তা বলুন। এমনকি সাথে কোন পরামর্শমুলক বক্তব্যও দেয়া যেতে পারে যা ভবিষ্যৎ সমস্যা নিরসনের বিবেচ্য হতে পারে।
# রেফারেন্স (Reference)
Ø গবেষণামূলক প্রজেক্টে প্রয়োজনে উল্লেখ করা যেতে পারে।
প্রোগ্রেস রিপোর্ট ফরম্যাট
(নিচের উদাহরণ বড় করে দেখতে ছবির উপরে ক্লিক করুন)
প্রোগ্রেস রিপোর্ট ফরম্যাট